Bangladesh’s lead is crucial for LDCs’ position for CoP 28: CSOs

Bangladesh’s lead is crucial for LDCs’ position for CoP 28: CSOs

Civil society organizations (CSOs) recommended the government lead the LDC’s position to develop the framework on Loss & Damage Financing Facility (LDFF) in climate discourse ahead to CoP 28.

Saving the interest of LDCs (Least Developed Countries) and MVCs (Most Vulnerable Countries) are crucial in LDFF where Bangladesh can play an effective role using the leadership experience of CVF (Climate Vulnerable Forum) and V-20 (Vulnerable 20 group) they opined.

CSOs said these at a press conference titled “CoP 27 Outcome: Bangladesh’s lead is crucial framing the Loss & Damage Financing Facility” was held at National Press Club on Monday where representatives from CSOs participated in CoP 27 global climate conference.

Among others, Md. Ziaul Hoque Mukta of CSRL (Center for Sustainable Rural Livelihood), Md. Shamsuddoha -CPRD (Centre for Participatory Research & Development) and Rabeya Begum (Chair-CANSA-BD) were present at that time.

The press conference was moderated by M. Rezaul Karim Chowdhury of COAST Foundation and the Keynote was presented by Aminul Hoque from EquityBD.

Presenting the keynote, Aminul Hoque said that the declaration of LDFF is a significant victory, but there has a limited scope of self-complacence for LDCs until an effective framework is developed followed by pro-poor and justice based.

He criticized developed countries and the CoP presidency to deliver a complicated and tricky text on LDFF and not mentioning the name of LDCs and SIDCs in the final declaration of those who have contributed and fought for Loss and financing for a long.

He put some demands on the above issues (i) Bangladesh should have a lead role for LDCs positioning in upcoming discourse and negotiation for developing the framework of LDFF, (ii) the Framework of LDFF must be developed followed by historical responsibility of global warming by rich countries that caused of huge loss and damage for LDCs and MVCs, (iii) Bangladesh should pressure developed countries to revise their NDC [National Determined Contribution] targeting 50% emission reduction by 2030 and (iv) LDCs Representation must be included in the ad-hoc committee on NCQG [New Collective & Quantified Goal] process that will serve pro-poor interest on future climate financing.

News Link: observerbd.com

Bangladesh’s lead crucial for LDCs’ position to develop framework for LDFF

Bangladesh’s lead crucial for LDCs’ position to develop framework for LDFF

Civil society organisations (CSOs) recommended the government lead the LDC’s position to develop the framework on Loss & Damage Financing Facility [LDFF] in the climate discourse leading up to CoP 28.
Saving the interests of LDCs [Least Developed Countries] and MVCs [Most Vulnerable Countries] are crucial in LDFF where Bangladesh can play an effective role using the leadership experience of CVF [Climate Vulnerable Forum] and V-20 [Vulnerable 20 group] they opined.
A press conference titled “CoP 27 Outcome: Bangladesh’s lead is crucial framing the Loss & Damage Financing Facility” was held at the national press club on Monday, where representatives from CSOs participated in the CoP 27 global climate conference.

The conference was attended by Md Ziaul Hoque Mukta, CSRL (Center for Sustainable Rural Livelihood), Md Shamsuddoha, CPRD (Centre for Participatory Research and Development), and Mrs. Rabeya Begum (CANSA-BD).

The press conference was moderated by M. Rezaul Karim Chowdhury of the COAST Foundation and the keynote was presented by Aminul Hoque from EquityBD.

Aminul Hoque said that the declaration of the LDFF is a significant victory, but there is a limited scope for self-complacence for LDCs until an effective framework is developed, followed by pro-poor and justice based.

He chastised developed countries and the CoP presidency for delivering a complicated and tricky text on LDFF and failing to mention the names of LDCs and SIDCs in the final declaration of those who have long contributed to and fought for losses and financing.

He demanded:

  • Bangladesh should have a lead role for LDCs positioning in the upcoming discourse and negotiations for developing the framework of LDFF
  • The LDFF framework must be developed, followed by rich countries’ historical responsibility for global warming, which has resulted in massive loss and damage for LDCs and MVCs.
  • Bangladesh should pressure developed countries to revise their NDC [National Determined Contribution] targeting 50 per cent emission reduction by 2030
  • LDCs Representation must be included in the ad-hoc committee on NCQG [New Collective & Quantified Goal] process that will serve pro-poor interest on future climate financing.

Shamsuddoha opines that declaration of Loss and Damage Financing is somehow very tricky and linked conditions on mitigation actions.

The decision text emphasises keeping the global average temperature rise below 1.5 degrees Celsius meaning that the countries need to increase their emission reduction targets in the future to get LDFF support. This is very controversial and political divergence may arise between developing countries and LDCs focusing on the issues of definition of vulnerabilities, set priority financing to LDCs, etc. to develop the LDFF.

“Developed countries can take the opportunities and delay the process with the inclusion of conditionalities. So our government should be cautious and steps accordingly.”

Ziaul Hoque Mukta chastised CoP 27 for failing to produce meaningful results in meeting the 1.5-degree target.He said the current discourse on reducing global temperature is 40 years behind the science suggested.

“Achieving a 1.5-degree goal is very important and big polluters did nothing. In the case of the so-called “Phase Down” concept, many European countries have resumed carbon emissions and coal-fired power plants.This trend is unaccepted and must be stopped creating pressure from UNFCCC.”

Mrs. Rabeya Begum put emphasis on more initiatives on climate change issues at the national and international level in the context of obscure solutions to MVC’s issues and collaborative efforts from CSOs and the government can strengthen our voice indeed.

Rezaul Karim Chowdhury emphasised a new LDC, MVC, and Climate Vulnerable Forum negotiation stream in the next CoPs [Conference of the Parties] to strengthen the unified voice, particularly on LDFF issues.

News Link: thefinancialexpress.com.bd

জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ক্ষয়-ক্ষতিপূরণ অর্থায়নে স্বল্পোন্নত দেশগুলোর স্বার্থ আদায়ে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিতে হবে

জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ক্ষয়-ক্ষতিপূরণ অর্থায়নে স্বল্পোন্নত দেশগুলোর স্বার্থ আদায়ে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিতে হবে

এনডিটিভি ডেস্কঃ আগামী বছর জলবায়ু আলোচনায় ক্ষয়-ক্ষতি অর্থায়ন কাঠামো (লস এন্ড ড্যামেজ ফিন্যান্সিং ফ্রেমওয়ার্ক-এলডিএফএফ) তৈরির ক্ষেত্রে স্বল্পোন্নত দেশগুলোর পক্ষে জোরালো নেতৃত্ব প্রদানে বাংলাদেশকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনের সুপারিশ করেছেন নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিবৃন্দ।

জলবায়ু সম্মেলনে স্বল্পোন্নত ও অতি বিপদাপন্ন দেশগুলোর স্বার্থ আদায়ে বাংলাদেশ তাঁর অভিজ্ঞতা ও নেতৃত্ব দিয়ে এই জোরালো ভূমিকা রাখতে পারে বলে তাঁরা অভিমত প্রকাশ করেন।

অ্যাওসেড, কানসা-বিডি, কোস্টাল ডেভেলপমেন্ট পার্টনারশিপ (সিপিডি), কোস্ট ফাউন্ডেশন, সেন্টার ফর পার্টিসেপেটরি রিসার্চ এন্ড ডেভেলপমেন্ট (সিপিআরডি), সেন্টার ফর সাসটেইনেবল রুরাল লাইভলিহুড (সিএসআরএল), ইক্যুইডিবিডি এবং লিডারস যৌথভাবে কপ-২৭ ফলাফল এবং বাংলাদেশে করণীয়: ক্ষয়ক্ষতি অর্থায়নের পরবর্তী আলোচনায় বাংলাদেশকে অবশ্যই নেতৃত্বে থাকতে হবে’ শীর্ষক এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। কোস্ট ফাউন্ডেশনের রেজাউল করিম চৌধুরীর সঞ্চাললনায় সংবাদ সম্মেলনে সম্প্রতি মিশরে অনুষ্ঠিত কপ ২৭ এ অংশগ্রহণকারী অনেকেই বক্তৃতা করেন। অন্যান্যের মধ্যে এতে আরও বক্তৃতা করেন, সিএসআরএল’র জিয়াউল হক মুক্তা, সিপিআরডি’র মো. শামসুদ্দোহা, এবং কানসা -বিডি’র রাবেয়া বেগম। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইক্যুইটিবিডি’র আমিনুল হক।

আমিনুল হক উল্লেখ করেন, লস এন্ড ড্যামেজ ফিন্যান্স ফ্রেমওয়ার্ক (এলডিএফএফ) ঘোষণা কপ-২৭ এর একটি উল্লেখযোগ্য অর্জন। এটি নিয়ে স্বল্পোন্নত দেশগুলোর পক্ষে আত্মতৃপ্ত হওয়ার সুযোগ নেই, যতক্ষণ না এটিকে একটি দারিদ্র বান্ধব এবং ন্যায্যতাভিত্তিক ব্যবস্থা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা না যায়। তিনি সম্মেলনের চূড়ান্ত ঘোষণাপত্রে স্বল্পোন্নত দেশ ও দ্বীপদেশগুলোর কথা উল্লেখ না করার ধনী দেশগুলো এবং কপ সভাপতির সমালোচনা করেন, কারণ ক্ষয়ক্ষতি অর্থায়নের বিষয়ে এই দেশগুলো দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে আসছে।

তিনি কয়েকটি সুনির্দিষ্ট দাবি তুলে ধরেন, (১) কার্যকর এলডিএফএফ প্রতিষ্ঠিত করতে আসন্ন সম্মেলনে ও আলোচনায় স্বল্পোন্নত দেশগুলির অবস্থান নির্ধারণে ও তা আদায়ে বাংলাদেশকে নেতৃত্বের ভূমিকা পালন করতে হবে, (২) এলডিএফএফ এর কাঠামো প্রণয়নের ক্ষেত্রে জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য ধনী দেশগুলোর ঐতিহাসিকভাবে দায়ের ব্যাপারটি বিবেচনা করতে হবে, (৩) ২০৩০ সালের মধ্যে কার্বন নি:সরণের মাত্রা অর্ধেকে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করে জাতীয় পরিকল্পনা বা ন্যাশনাল ডিটারমাইন্ড কন্ট্রিবিউশন প্রণয়নে ধনী দেশগুলোকে বাংলাদেশের চাপ প্রয়োগ করতে হবে, (৪) ঘবি ঈড়ষষবপঃরাব ্ ছঁধহঃরভরবফ প্রক্রিয়ার এডহক কমিটিতে স্বল্পোন্নত দেশগুলোর প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করতে হবে, এটি সম্ভব হলে দারিদ্র-বান্ধব জলবায়ু অর্থায়ন সম্ভব হবে।

শামসুদ্দোহা উল্লেখ করেন, ক্ষয়-ক্ষতি বিষয়ক অর্থায়েনর ঘোষণাটি কিছুটা জটিল এবং এর সঙ্গে জলবায়ু প্রশমনের শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। সম্মেলনে গৃহীত সিদ্ধান্তে বিশ্বব্যাপী গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধিকে ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে রাখার উপনর জোর দেওয়া হয়েছে, যার অর্থ হলো এলডিএফএফ-এর আওতায় সহায়তা পেতে হলো সংশ্লিষ্ট দেশগুলোকে ভবিষ্যতে তাদের নির্গমন হ্রাস লক্ষ্যমাত্রা বাড়াতে হবে। এটি খুবই বিতর্কিত এবং , বিপদাপন্নতার সংজ্ঞা নির্ধারণ করা, এলডিএফএফ-এ স্বল্পোন্নত দেশগুলোর জন্য অগ্রাধিকার দেওয়া নিয়ে উন্নয়নশীল এবং স্বল্পোন্নত দেশগুলোর মধ্যে রাজনৈতিক মতপার্থক্য দেখা দিতে পারে। ধনী দেশগুলি বিভিন্ন ধরনের শর্ত আরোপ করে এই প্রক্রিয়াটিকে বিলম্বিত করে ফেলতে পারে। আমাদের এই বিষয়ে সতর্ক হতে হবে, সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ নিতে হবে।

জিয়াউল হক মুক্তা বৈশ্বিক উষ্ণায়নের হার ১.৫ ডিগ্রিনর মধ্যে সীমিত রাখার লক্ষ্য অর্জনে অর্থপূর্ণ কোনও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে কপ ২৭-এর ব্যর্থতার সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, বৈশ্বিক তাপমাত্রা কমানোর বর্তমান আলোচনা বিজ্ঞানভিত্তিক দাবির চেয়ে ৪০ বছর পিছিয়ে। ১.৫-ডিগ্রি লক্ষ্য অর্জন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হওয়া স্বত্ত্বেও বড় দূষণকারীগুলোর এই বিষয়ে তেমন কোনও উদ্যোগই নয়। তথাকথিত ‘ফেজ ডাউন’ ধারণার সুযোগে অনেক ইউরোপীয় দেশ তাদের কয়লা-ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলি পুনরায় কার্বন নিঃসরণ শুরু করেছে। এই প্রবণতা অগ্রহণযোগ্য এবং টঘঋঈঈঈ থেকে চাপ সৃষ্টি করা বন্ধ করতে হবে।

রাবেয়া বেগম জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়ে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আরও উদ্যোগ গ্রহণের উপর জোর দেন। তিনি বলেন, অতি বিপদাপন্ন দেশগুলোর কথা তুলে ধরতে হবে, সরকার এবং নাগরিক সমাজ একসঙ্গে কাজ করলে তা আমাদের কণ্ঠস্বরকে শক্তিশালী করতে পারে।

রেজাউল করিম চৌধুরী পরবর্তী কপে স্বল্পোন্নত, অতি বিপদাপন্ন এবং ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরামকে ঐক্যবদ্ধভাবে শক্তিশালী ভূমিকা রাখার পরামর্শ দেন।

News Link

জলবায়ু বিপদাপন্ন দেশের স্বার্থ রক্ষায় বাংলাদেশকে ভূমিকা রাখতে হবে

জলবায়ু বিপদাপন্ন দেশের স্বার্থ রক্ষায় বাংলাদেশকে ভূমিকা রাখতে হবে

ঢাকা: কপ-২৭ জলবায়ু সম্মেলনে বিপদাপন্ন দেশগুলোর ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে অর্থায়নের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। আগামী ২০২৪ সালের মধ্যে এ জন্য একটি নীতি কাঠামো ও বাস্তবায়ন কৌশল প্রণয়ন করা হবে।

এ বিষয়ে আগামী বছর জলবায়ু সম্মেলনে স্বল্পোন্নত ও বিপদাপন্ন দেশগুলোর স্বার্থ রক্ষায় বাংলাদেশকে নেতৃত্বের মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে হবে।

সোমবার (৫ ডিসেম্বর) ‘কপ-২৭ ফলাফল এবং বাংলাদেশের করণীয়: ক্ষয়ক্ষতি অর্থায়নের পরবর্তী আলোচনায় বাংলাদেশকে অবশ্যই নেতৃত্বে থাকতে হবে’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা এসব কথা বলেন।

জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা মোহাম্মদ আকরাম খাঁ হলে যৌথভাবে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে অ্যাওসেড, কানসা-বিডি, কোস্টাল ডেভেলপমেন্ট পার্টনারশিপ (সিপিডি), কোস্ট ফাউন্ডেশনর, সেন্টার ফর পার্টিসেপেটরি রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (সিপিআরডি), সেন্টার ফর সাসটেইনেবল রুরাল লাইভলিহুড (সিএসআরএল), ইক্যুইডিবিডি এবং লিডারস।

সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, এবারের কপ-২৭ জলবায়ু সম্মেলনে অর্জন ছিল বিপদাপন্ন দেশগুলোর ক্ষয়ক্ষতির বিষয়টি আলোচ্যসূচি হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা এবং সম্মেলন শেষে ধনী দেশগুলোর কাছ থেকে এ বিষয়ে প্রতিশ্রুতি আদায় করা। কিছু ধনী দেশ এর বিরোধিতা করলেও বিপদাপন্ন দেশগুলোর ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে অর্থায়নের ঘোষণা করা হয়েছে।

বক্তারা বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বিপদাপন্ন দেশগুলোর অর্থায়নের জন্য আগামী ২০২৪ সাল অর্থাৎ কপ-২৭ এর মধ্যে এ বিষয়ে একটি নীতি কাঠামো ও বাস্তবায়ন কৌশল প্রণয়ন করা হবে। এই বাস্তবায়ন কৌশল প্রণয়ন বা খসড়া প্রস্তুত করার জন্য একটি কমিটি গঠনের রূপরেখা দেওয়া হয়েছে। ২৪ সদস্যের এই কমিটিতে ১০ জন থাকবে উন্নত ও ধনী দেশগুলোর প্রতিনিধি এবং ১৪ জন থাকবে উন্নয়নশীল ও স্বল্পোন্নত দেশগুলোর প্রতিনিধি। এই ১৪ জনের মধ্যে ক্ষুদ্র দ্বীপরাষ্ট্র থেকে দুজন ও স্বল্পোন্নত দেশ থেকে দুজন প্রতিনিধি নির্বাচিত হবে।

তারা আরও বলেন, বাংলাদেশ যেহেতু অতিবিপদাপন্ন এবং নিম্নআয়সম্পন্ন দেশের ক্যাটাগরিতে রয়েছে, পাশাপাশি বাংলাদেশ এমভিসি এবং ভি-২০ দেশগুলোর প্রতিনিধিত্ব করে সেহেতু আমরা অবশ্যই এই কমিটিতে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করার জোর দাবি এবং আশা করতে পারি। আমরা মনে করি সরকার বিষয়টিকে অতি গুরুত্ব দেবে এবং যথাসময়ের মধ্যে প্রতিনিধি নিশ্চিত করবে।

এ সময় জলবায়ু পরিবর্তন রোধে অতি বিপদাপন্ন এবং ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরামকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানান কোস্ট ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক রেজাউল করিম চৌধুরী।

সংবাদ সম্মেলনে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইক্যুইটিবিডি’র পরিচালক আমিনুল হক। তিনি বলেন, লস অ্যাড ড্যামেজ ফিন্যান্স ফ্রেমওয়ার্ক (এলডিএফএফ) ঘোষণা কপ-২৭ এর একটি উল্লেখযোগ্য অর্জন। তবে যতক্ষণ পর্যন্ত এটি দারিদ্র্যবান্ধব এবং ন্যায্যতাভিত্তিক ব্যবস্থা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা না যায়, ততক্ষণ এটি নিয়ে স্বল্পোন্নত দেশগুলোর আত্মতৃপ্ত হওয়ার সুযোগ নেই।

সিপিআরডি’র চিফ এক্সিকিউটিভ মো. শামসুদ্দোহা বলেন, ক্ষয়-ক্ষতি বিষয়ক অর্থায়নের ঘোষণাটি কিছুটা জটিল এবং এর সঙ্গে জলবায়ু প্রশমনের শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। সম্মেলনে গৃহীত সিদ্ধান্তে বিশ্বব্যাপী গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধিকে ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে রাখার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। যার অর্থ হলো এলডিএফএফ-এর আওতায় সহায়তা পেতে হলে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোকে ভবিষ্যতে তাদের নির্গমন হ্রাসের লক্ষ্যমাত্রা বাড়াতে হবে।

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের হার ১.৫ ডিগ্রির মধ্যে সীমিত রাখার লক্ষ্য অর্জনে অর্থপূর্ণ কোনো সিদ্ধান্ত নিতে কপ ২৭-এর ব্যর্থতার সমালোচনা করেন সিএসআরএল এর সেক্রেটারি জিয়াউল হক মুক্তা। তিনি বলেন, বৈশ্বিক তাপমাত্রা কমানোর বর্তমান আলোচনা বিজ্ঞানভিত্তিক দাবির চেয়ে ৪০ বছর পিছিয়ে। ১.৫ ডিগ্রি লক্ষ্য অর্জন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হওয়া সত্ত্বেও বড় দূষণকারী দেশগুলোর এই বিষয়ে তেমন কোনো উদ্যোগই নয়।

কনসা-বিডি’র চেয়ার রাবেয়া বেগম বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়ে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আরও উদ্যোগ নিতে হবে। অতি বিপদাপন্ন দেশগুলোর কথা তুলে ধরতে হবে, সরকার এবং নাগরিক সমাজ একসঙ্গে কাজ করলে তা আমাদের কণ্ঠস্বরকে শক্তিশালী করতে পারে।

বাংলাদেশ সময়: ১৮৩৪ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৫, ২০২২
এসসি/এমজেএফ

News Link

Rich countries to fulfil the financing gap to climate action for MVCs and LDCs

Rich countries to fulfil the financing gap to climate action for MVCs and LDCs

On November 12’ 2022, the ongoing Cop 27, Global Climate Conference in Sharm El Sheikh-Egypt, Civil Society leaders from MVCs (Most Vulnerable Countries) have meet a press conference in CoP 27 conference venue and demanded for a real NDC (National Determined Contribution) target from big carbon emitters with appropriate actions in achieving the 1.5-degree temperature goal and saving the earth. They also condemned the current false solution of “Net Zero target by 2050” and urged to immediate stop of this discourse.

The Press conference titled “LDC’s & MVC Peoples’ expectations and CoP 27” held at the meeting room of CoP 27 climate conference center, Sharm El Sheikh where representatives of different CSO leader Md. Ziaul Hoque Mukta CSRL (Center for Sustainable Rural Livelihood), Md. Shamsuddoha (Centre for Participatory Research & Development), Mr. Sanjay Vashist (Climate Action Network-South Asia-India), Mrs. Rabeya Begum (Chair-CANSA-BD), Mr. Atle Solberg of PDD (Platform of Disaster Displacement-Switzerland), Md Mohan Kumar-Leaders, Bangladesh have participated and spoke. The keynote on civil society expectation is presented by Aminul Hoque (EquityBD) from Bangladesh.

Presenting the keynote, Aminul Hoque said global leaders continue failed their promise and come with new idea, vague solution and also create obstacles to dilute MVCs priorities and demands. He concerned that CoP 27 negotiation may distracted by some developed country and their allies. He put some key demands in favor of civil society, those are (i) Developed countries must change their theory of “Net Zero Target”, instead they will revise again the own country NDC before 2023 global stoctake to achieve “Zero Carbon emission” target by 2050 (ii) A political  declaration to be made  by big emitters on banning the coal-fired power plants now, and phase out of all other fossil-fuels by 2040, (iii) Developed countries have to fulfill the delivery gap of their committed USD 100 billion annually that by now culminated to USD 600 billion to be delivered by 2025 and (iv) MVCs should start their work for a separate international mechanism to manage climate displacements in existing failure of WIM (Warsaw International Mechanism) and TFD (Task Force on Displacement).

Md. Shamsuddoha said that COP 27 must set a mandatory timeline for submitting long-term mitigation strategies by all the Parties. It is important to make them accountable towards a low emission pathway and a net-zero economy by 2050. He also demands an ambitious NDCs coherent to the 1.5-degrees Celsius target and an option to update and scale-up targets biennially to comply with the mitigation requirements.

Sanjay Vashist demand to phase out of all fossil fuel activities as science advised, because the NDCs submitted by the 193 Parties including 24 updated or new NDCs submitted after Glasgow CoP, will increase of emissions by 10.6 percent by 2030 and tracked to 2.4 degree by the end century. He demands to all countries must follow the UNFCCC road map implementing renewable energy by 2050.

Atle Solberg expressed his deep concern on displacement that’s happening in MVCs due to climate change impacts and becoming unable to manage by adaptation. He expects WIM (Warsaw International Mechanism od Loss & Damage) become an effective mechanism and duly operational with separate mandate of action plan under the Convention of UNFCC and Paris Agreement. Mr. Ziaul Hoque Muka supports to start for a separate mechanism for displacement due to existing inaction of WIM and TFD.

Mrs Rabeya Begum said the though the CoP 27 has a good start with adopting Loss & Damage Financing [LFD] agenda, but we are always worried about the obscure role of US and their allies taking firm stand against to the MVCs priority agendas. We hope that they will be positive and support for a truly ambitious decision-making process for frontline climate vulnerable communities viewing justice and equity.

Mr. Mohan Kumar said that developed countries are showing their ill attitude in financing to the adaptation which is very less and around 20% in against the current fund mobilization. The discourse of new collective climate finance goal will be a frame of “Climate Justice Perspective” and must explore a new % of GNI [Gross National Income] targets which will be above the existing ODA [Official Development Assistance].

 

Link:

Rich countries to fulfil the financing gap to climate action for MVCs and LDCs

গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক’ কর্মসূচির সমর্থনে ঢাকায় মানব বন্ধন

গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক’ কর্মসূচির সমর্থনে ঢাকায় মানব বন্ধন

বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য আন্দোলনরত ‘গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক’ কর্মসূচির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করতে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আজ শনিবার মানব বন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে বাংলাদশের নাগরিক সমাজ। আগামী সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) জাতিসংঘের বিশেষ জলবায়ু বিষয়ক অধিবেশনকে সামনে রেখে ২০-২৭ সেপ্টেম্বরের মধ্যে বিশ্বব্যাপী জলবায়ু ধর্মঘট পালনের ডাক দেয় ‘গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক’।

কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা বলেন, জলবায়ু পরির্বতনের জন্য প্রধানত দায়ী ধনী দেশগুলোর সংকীর্ণ স্বার্থ চিন্তা। দায়ী তাদের ভোগবাদী জীবনযাপন পদ্ধতি । কিন্তু জলবায়ু পরির্বতনের ঝুঁকি হ্রাস করতে এসব দেশের অবস্থান সংকীর্ণ। প্যারিস চুক্তি প্রণয়নের প্রায় চার বছর অতিক্রান্ত হলেও জলবায়ু পরিবর্তন ও এর প্রভাব মোকাবেলায় কার্যকর কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধির হার ১.৫ ডিগ্রিতে সীমিত রাখতে উন্নয়নশীল দেশগুলোকে চাপে রাখার জন্য অপরাজনীতি করছে উন্নত দেশগুলো। তাদের এই অপরাজনীতির নিন্দা জানিয়ে দ্রুত প্যাারিস চুক্তি বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়।

উল্লেখ্য, গত বছরের ২০ আগষ্ট সুইডিশ পার্লামেন্টের সামনে সুইডেনের স্কুলপড়ুয়া ছাত্রী (১৬ বছরের গ্রেটা থানবার্গ) একটি প্ল্যাকার্ড হাতে অবস্থান নেন। সেখানে লেখা ছিল,‘স্কুল স্ট্রাইক ফর ক্লাইমেট’। তার এই উদ্যোগের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে বিশ্বর নানা প্রান্তের স্কুল পড়ুয়ারা ধর্মঘট পালন করে। তারই ধারাবাহিকতায় জাতিসংঘের বিশেষ জলবায়ু বিষয়ক অধিবেশনকে সামনে রেখে বিশ্বব্যাপী জলবায়ু ধর্মঘট পালনের ডাক দেয় ‘গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক’-এর ব্যানারে সুইডেনের ছাত্রী গ্রেটা ও বিশ্বের তরুণ সমাজ।

ঐ কর্মসূচির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশের জন্য বাংলাদেশের এই মানব বন্ধনে অংশ নেন সেন্টার ফর পার্টিসিপেটরি রিসার্চ এ্যান্ড ডেভলাপমেন্ট (সিপিআরডি), কোস্ট ট্রাস্ট, কোস্টাল ডেভেলাপমেন্ট পার্টনারশিপ (সি. ডি. পি.), নেটওয়ার্ক অন ক্লাইমেট চেঞ্জ বাংলাদেশ (এন. সি. সি. বি) এবং শরীয়তপুর ডেভেলাপমেন্ট সোসাইটি (এস. ডি. এস)-এর প্রতিনিধিরা।

বক্তব্য রাখেন সিপিআরডি’র মোঃ শামছুদ্দোহা, স্থায়িত্বশীল গ্রামীণ উন্নয়নের জন্য প্রচারাভিযান (সিএসআরএল’র) প্রদীপ কুমার রায়, বাংলাদেশ কৃষক ফেডারেশনের বদরুল আলম এবং সিপিডি’র মোঃ আতিকুর রহমান টিপু প্রমুখ।

News Link: bd-pratidin.com

Pin It on Pinterest